মুক্তিযুদ্ধে কাইতলা উত্তর ইউনিয়ন
উল্লেখ্য যোগ্য কয়েক জন বীর মুক্তিযোদ্ধাঃ-
জনাব আব্দুল আজিজ
পিতা- মৃত আরাফাত আলী ফকির
গ্রাম- নারই (মতিউল্লাহ বাড়ী)
পদবী- যুদ্ধকালীন কমান্ডার (টু-আইসি) বৃহত্তর কাইতলা
ও সাবেক মেম্বার কাইতলা ইউ,পি।
যুদ্ধ ক্ষেত্র কাইতলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের শাহপুর, সুলতানপুর, রাধিকা।
জনাব এম এ মান্নান
তৎকালীন সময়ে- এম, এ,এল, এল, বি
গ্রাম- নোয়াগাঁও (নায়েব বাড়ী)
সাবেক পরিচালক বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। তিনি আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার
প্রতিনিদি হিসাবে শ্রীলষ্কা সফর করেন।
বাংলাদেশ লেভার কোর্ট এর অন্যতম প্রধান আইনজীবি ছিলেন।
জনাব মোঃ নিয়াত উল্লাহ
পিতা- মৃত মোঃ নুরুল হক।
গ্রাম- ব্রাহ্মণহাতা (ফজর আলীর বাড়ী)
সদস্য, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাচাই কমিটি, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
ও বর্তমান ইউনিয়ন কমান্ডার, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কাইতলা উত্তর ইউনিয়ন কমান্ড।
যুদ্ধ ক্ষেত্রঃ- নবীনগর বাশ বাজার, শ্যামগ্রাম, মীরপুর, বিটঘর,
মেঘনা নদী নিকটস্থ এলাকা।
জনাব গাজী মোঃ আব্দুল হাই (জীবন)
পিতা- মৃত আলী হোসেন
গ্রাম- কোনাউর, ডাকঘর- বাউরখন্ড,
প্রায় ১ যোগ ধরে নির্বাচিত ইউ,পি সদস্য ও বর্তমান ইউনিয়ন ডেপুটি কমান্ডার
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কাইতলা উত্তর ইউনিয়ন কমান্ড।
৭২ইং সনের ৩১জানুয়ারী ঢাকা মীর পুরের রণাঙ্গনের একজন প্রত্যক্ষ যুদ্ধা।
তিনি ৪র্থ ইষ্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের আলফা কোম্পানীর একজন নিয়মিত
সৈনিক ছিলেন।
যুদ্ধ ক্ষেত্রঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কসবা উপজেলার সালদা নদীর রণাঙ্গনে দীর্ঘদিন যুদ্ধ করে এবং এই এলাকা দখলমুক্ত করনে অংশ নেন। ঐ খানের যুদ্ধে ১৬ জন পাক সেনা নিহত হয় এবং ১ জন বন্দি হয়। এই অংশের যুদ্ধের বিষয়টি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাঠ্য সূচীর অন্তর্ভূক্ত।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS