Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব

কাইতলা উত্তর ইউনিয়নের গুনীজনের কয়েক জনঃ

                জনাব আলহাজ্ব সিরাজুল ইসলাম (ধন মিয়া)

                             মোবাইল নং- ০১৮৩১-১৯৯৯৬২

                             পিতা- মৃত মুন্সি আহাম্মদ সামী, গ্রাম- ব্রাহ্মণহাতা (বক্সালীবাড়ী),

                             ডাকঘর- ব্রাহ্মণহাতা, উপজেলা- নবীনরগর, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

শিক্ষা ও কর্মজীবনঃ- তিনি ১৯৩২ইং সানের অক্টোবর নারই গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি অত্যান্ত মেধাবী ছিলেন। তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে বি,এ, পাশ কবরে। অতঃপর ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে বি,টি, ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি ৩ যুগেরও বেশী সময় ধরে শিক্ষকতার সাথে জড়িত। তিনি শিক্ষক হিসাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অন্নদা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, কুমিল্লা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, টিচার্স ট্রেনিং কলেজ- কোটবাড়ী, চাঁদপুর, সিলেট, রাজশাহী, সারদা উচ্চবিদ্যালয়ে ও সারদা পুলিশ প্রশিক্ষণ কলেজ সহ আরও কতিপয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন।

সাহিত্য কর্মঃ- শিক্ষকতা জীবনের পাশা পাশি লেখা লেখিতেও তার হাত রয়েছে। তিনি ৩টি বই রচনা করেছেন। যথাঃ- ১। মানবজীবনে নৈতিকতা। ২। A BOOK OF FUNCTIONAL ENGLISH ৩। PARABLE FOREVER.

পুরস্কারঃ- ১৯৬১ইং সনে তিনিশ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক হিসাবে পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৬৬ইং সালে তিনি পূণরায় নোটারী ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক হিসাবে পুরস্কার প্রাপ্ত হন।

                             জনাব হাবিবুর রহমান চৌধুরী

                             পিতা মৃত- আবু তাহের চৌধুরী

                             গ্রাম- নোয়াগাঁও (পশ্চিম পাড়া চৌধুরী বাড়ী), ডাকঘর- ব্রাহ্মণহাতা, ৎ

                             উপজেলা- নবীনগর, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

শিক্ষা ও কর্ম জীবনঃ-  এস. এস.সি ওএইচ. এস.সি. পরীক্ষা পাসের পর তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহ থেকে এম. এস. সি. এজি. পাস করেন। ১৯৮৯ইং সনে বিষয়বস্ত্ত কর্মকর্তা হিসাবে তিনি সিলেট জেলার বানিয়াচং উপজেলায় চাকুরীতে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি বিজয়নগর উপজেলায় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হিসাবে কর্মরত আছেন।

পুরস্কারঃ- সারা বাংলাদেশের মধ্যে জাতীয় ভাবে কৃষি সম্প্রসারনে (কুইক কম্পোস্ট আবিস্কারও ব্যবহার) অবদানের জন্য ২৬শে জুলাই ২০১০ ইং তারিখে‘‘বঙ্গবন্ধুজাতীয়কৃষি পুরস্কার’’ লাভ করেন। তিনি সরাসরি মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর হাত থেকে এই পুরস্কার গ্রহন করে এবং এই পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিভিশন সহ অন্যান্য প্রচার মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার হয়।

 

                        জনাব আবুল কালাম আজাদ, পিতা- মরহুম আলতাফ আলী,

                        গ্রাম- কোনাউর সরকার বাড়ী, পোঃ বাউরখন্ড, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

                        শিক্ষা ও কর্মজীবনঃ- নিজ গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে লেখা-পড়ার শেষে নবীনগর হাই স্কুল থেকে ১৯৬০ইং সনে মেট্রিক পাস করেন। অতঃপর ঢাকাস্থ টি এন্ড টি কলেজ থেকে বি, এ, ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৬৫ইং সালে শিক্ষানবিশ ও ১৯৬৬সালে পারসোনাল অফিসার হিসাবে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে চাকুরীতে যোগদান করেন। ২০০১ইং সালে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় হতে সিনিয়র সহকারী সচিব হিসাবে চাকুরী থেকে অবঃ গ্রহন করেন।

সাহিত্য কর্মঃ- স্বাধীনতা দর্পন (একটি গুরুত্বপূর্ন ও দূলর্ভ ছবি সম্বলিত স্বাধীনতা বিষয়ক কবিতার বই)। প্রকাশ- বই মেলা ২০০১ইং। 

কাইতলা উত্তর ইউনিয়নের গুনীজনের কয়েকজন

 

                                   মাওলানা মোঃ আব্দুল আলীম চৌধুরী

                                   পিতা- মাওঃ মোঃ ইয়াছিন চৌধুরী

                                   গ্রাম- নোয়াগাঁও (পশ্চিম পাড়া (চৌধুরী)

                                   উপজেলা- নবীনগর, জেলা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া।

                                  

                                   শিক্ষা ও কর্ম জীবনঃ- মাদ্রাসার পড়া-শুনা করার পর তিনি বিভিন্ন মসজিদে ও

                                   সরকার পরিচালিত মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষক হিসাবে

                                   দায়িত্ব পালন করেন। কিছু কাল সৌদি আরবে অতিবাহিত করেন।

বিশেষ কৃতিত্বঃ ইসামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গনশিক্ষা কার্য্যক্রমের ১৯৯৭-৯৮ইং শিক্ষা বর্ষে দুই, দুই বার থানা শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসাবে নির্বাচিত হন। ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমী হইতে ২০০১ইং সনে ইমাম প্রশিক্ষণ কোর্সে ১ম বিভাগে উর্ত্তীণ হন। ২০০২ইং সনে একিই প্রতিষ্ঠান হতে ১৩১তম দলে সিলেক কেন্দ্র হতে  সাফল্যের সহিত রেফ্রেসার কোর্স সম্পন্ন করেন।